عَنْ الزُّبَيْرِ بْنِ الْعَوَّامِ قَالَ:
لَمَّا نَزَلَتْ: {ثُمَّ لَتُسْأَلُنَّ يَوْمَئِذٍ عَنِ النَّعِيمِ} [التكاثر: 8]، قَالَ الزُّبَيْرُ: يَا رَسُولَ اللهِ، وَأَيُّ النَّعِيمِ نُسْأَلُ عَنْهُ، وَإِنَّمَا هُمَا الْأَسْوَدَانِ التَّمْرُ وَالْمَاءُ؟ قَالَ: «أَمَا إِنَّهُ سَيَكُونُ».
[حسن] - [رواه الترمذي وابن ماجه] - [سنن الترمذي: 3356]
المزيــد ...
যুবাইর বিন আওওয়াম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
যখন অবতীর্ণ হলঃ {ثُمَّ لَتُسْأَلُنَّ يَوْمَئِذٍ عَنِ النَّعِيمِ} [التكاثر: 8] “তারপর তোমাদেরকে সেদিন অবশ্যই নি’আমাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে”— (সূরা তাকাসুর, আয়াত: ৮)। যুবাইর বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমাদেরকে কোন নি’আমাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে? আমাদের নিকট তো শুধুমাত্র দু’ধরনের জিনিস রয়েছে? খেজুর ও পানি? তিনি বললেনঃ “ জেনে রাখো ! এরই হিসাব হবে”।
[হাসান] - - [সুনানে তিরমিযি - 3356]
যখন আয়াতটি নাযিল হলো: (তারপর তোমাদেরকে সেদিন অবশ্যই নি’আমাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে), অর্থাৎ আল্লাহ তোমাদের ওপর যেসব নিয়ামত দান করেছেন তার শোকর আঞ্জাম দেওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে। জুবাইর ইবনুল আওওয়াম রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, হে আল্লাহর রাসূল, কোন নিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবো?! নিয়ামত তো কেবল দু’টি: খেজুর ও পানি, যার সম্পর্কে জবাবদিহি করার তেমন কিছু নেই!
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, জেনো রেখো, তোমরা বর্তমান যেই অবস্থায় রয়েছে তার ওপরই নিয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। কারণ, এ দু’টি আল্লাহ তা‘আলার মহান ও বড় নিয়ামত।