عن عبد الله بن عمرو بن العاص رضي الله عنهما عن النبي صلى الله عليه وسلم قال:
«الْكَبَائِرُ: الْإِشْرَاكُ بِاللهِ، وَعُقُوقُ الْوَالِدَيْنِ، وَقَتْلُ النَّفْسِ، وَالْيَمِينُ الْغَمُوسُ».
[صحيح] - [رواه البخاري] - [صحيح البخاري: 6675]
المزيــد ...
’আবদুল্লাহ্ ইবনু ’আমর ইবনুল ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন
“কবীরা গুনাহ হলো: আল্লাহর সঙ্গে শরীক করা, পিতা-মাতার নাফরমানী করা, কাউকে হত্যা করা এবং মিথ্যা কসম করা।”
[সহীহ] - [এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।] - [সহীহ বুখারী - 6675]
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম এখানে কবীরা গুনাহর বর্ণনা করেছেন, আর তা হলো সেসব গুনাহর কারণে তাতে ব্যক্তিকে দুনিয়া ও আখিরাতের কঠিন শাস্তির ধমক শোনানো হয়েছে।
সর্বপ্রথম কবীরা গুনাহ হলো “আল্লাহর সাথে শরীক করা”: আর তা হলো কোনো প্রকার ইবাদতকে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য সাব্যস্ত করা এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে তাঁর ইবাদতের একত্বে, তাঁর একক প্রভুত্বে এবং নাম ও সিফাতসমূহে তাঁর সমকক্ষ করা।
দ্বিতীয় কবীরা গুনাহ হলো “পিতা-মাতার নাফরমানী করা”: আর তা হলো প্রত্যেক এমন বিষয় যা পিতা-মাতার কষ্টের কারণ হয়। সেটা কথা হোক অথবা কর্ম হোক, এবং তাদের প্রতি অনুগ্রহ করা থেকে বিরত থাকা।
তৃতীয় কবীরা গুনা হলো অন্যায়ভাবে “কাউকে হত্যা করা”, যেমন জুলম ও সীমালঙ্ঘন করে হত্যা করা।
চতুর্থ কবীরা গুনাহ হলো “মিথ্যা কসম খাওয়া”: আর তা হলো নিজ থেকে মিথ্যা জানার পরও মিথ্যা কসম করা। মিথ্যা কসমকে গামুস (ডুবিয়ে দেওয়া) নামকরণ করার কারণ হলো: এই কসম ব্যক্তিকে পাপে অথবা আগুনে ডুবিয়ে দেয়।