عن جَرِيْر بنِ عبدِ الله رضي الله عنه قال:
كُنَّا عِنْدَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَنَظَرَ إِلَى الْقَمَرِ لَيْلَةً -يَعْنِي الْبَدْرَ- فَقَالَ: «إِنَّكُمْ سَتَرَوْنَ رَبَّكُمْ كَمَا تَرَوْنَ هَذَا الْقَمَرَ، لَا تُضَامُونَ فِي رُؤْيَتِهِ، فَإِنِ اسْتَطَعْتُمْ أَنْ لَا تُغْلَبُوا عَلَى صَلَاةٍ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا فَافْعَلُوا» ثُمَّ قَرَأَ: «{وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ الْغُرُوبِ}»
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح البخاري: 554]
المزيــد ...
জারীর বিন আব্দুল্লাহ রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
একবার আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত ছিলাম। তিনি রাতে (পূর্ণিমার) চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন: “তোমরা শীঘ্রই তোমাদের রব্ব কে দেখতে পাবে, যেমনি তোমরা এ চাঁদটিকে দেখতে পাচ্ছো। তাঁকে দেখতে তোমাদের কোনো অসুবিধা হবে না(ভিড়ে ঠেলাঠেলিও করবেনা)। অতএব, তোমরা যদি সক্ষম হও, সূর্য উঠার আগের সালাত ও সূর্য ডুবার পূর্বের সালাত (যথাযথভাবে) আদায় করতে পরাজিত হবে না, তাহলে তাই করো।” অতপর তিনি তিলাওয়াত করলেন:
{وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ الْغُرُوبِ}»
“কাজেই তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ করো সূর্য উদয়ের আগে ও অস্ত যাওয়ার আগে।”
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ বুখারী - 554]
একরাতে সাহাবীগণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে ছিলেন। তিনি -চৌদ্দ তারিখ রাতের- চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললেন: মুমিনগণ অবশ্যই প্রকৃতই স্বচক্ষে তাদের রবকে দেখতে পাবে, কোন সন্দেহহীন ভাবেই। তারা তাদের রবকে দেখতে কোনো ভীড়, কষ্ট বা অসুবিধে হবে না। অতপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: অতএব, তোমরা যদি সক্ষম হও যে, ফজরে সালাত ও মাগরিবের সালাত আদায় করতে যেসব জিনিস বাঁধার সৃষ্টি করে, সেগুলোকে ছিন্ন করতে, তবে তাই করো। তোমরা এ দু ওয়াক্তের সালাত জামা‘আতের সাথে ওয়াক্তমতো পরিপূর্ণভাবে আদায় করো। কেননা এগুলো মহান আল্লাহর চেহারা দেখার উপায়। অতপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিলাওয়াত করলেন: {وَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ الْغُرُوبِ}» “কাজেই তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পাঠ করো সূর্য উদয়ের আগে ও অস্ত যাওয়ার আগে।”