عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو رضي الله عنهما قَالَ: قالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
«حَوْضِي مَسِيرَةُ شَهْرٍ، مَاؤُهُ أَبْيَضُ مِنَ اللَّبَنِ، وَرِيحُهُ أَطْيَبُ مِنَ المِسْكِ، وَكِيزَانُهُ كَنُجُومِ السَّمَاءِ، مَنْ شَرِبَ مِنْهَا فَلاَ يَظْمَأُ أَبَدًا».
[صحيح] - [متفق عليه]
المزيــد ...
আব্দুল্লাহ ইবনু ’আমর রদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
"c2">“আমার হাউযটি এক মাসের সমান দূরত্ব। এর পানি দুধ অপেক্ষা বেশী সাদা, মেশক অপেক্ষা বেশী সুগন্ধিময়, এর পানপাত্র আসমানের তারকারাজির সমান। যে ব্যক্তি একবার তা থেকে পান করবে, সে আর কখনো পিপাসিত হবে না।”
সহীহ - মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দিয়েছেন যে, কিয়ামাতের দিন তার একটি হাউয থাকবে, যার দৈর্ঘ্য এক মাসের সমান দূরত্ব এবং প্রশস্ততাও হবে অনুরূপ। আর তার পানি হবে দুধ থেকেও অধিক সাদা, এর সুবাস হবে অত্যন্ত চমৎকার এবং মিশকের চেয়েও উত্তম। আর এর পানপাত্রের আধিক্যতা আকাশে বিদ্যমান তারকারজির ন্যায়। যে ব্যক্তি উক্ত পানপাত্রে এ হাউয থেকে পানি পান করবে, সে আর পিপাসিত হবে না।