عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:
«إِنَّ اللَّهَ تَجَاوَزَ عَنْ أُمَّتِي مَا حَدَّثَتْ بِهِ أَنْفُسَهَا، مَا لَمْ تَعْمَلْ أَوْ تَتَكَلَّمْ».
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح البخاري: 5269]
المزيــد ...
আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“আল্লাহ আমার উম্মতের হৃদয়ে জাগ্রত বিষয়গুলো ক্ষমা করে দিয়েছেন, যতক্ষণ না সে তা কার্যে পরিণত করে বা মুখে উচ্চারণ করে”।
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ বুখারী - 5269]
মহানবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম সংবাদ দিচ্ছেন যে, খারাপ খেয়ালের ওপর আমল করা বা তার ব্যাপারে কথা বলার আগে মুসলিমকে তার জন্য পাকড়াও করা হবে না, কারণ আল্লাহ কষ্ট উঠিয়ে নিয়েছেন এবং ক্ষমা করে দিয়েছেন। আর মনের ভেতর যা উদ্রেক হয় এবং নফসের ভেতর যা দ্বিধাগ্রস্ত থাকে তা বদ্ধমূল ও স্থির না হওয়া ছাড়া তার জন্য মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতকে পাকড়াও করা হবে না; যদি তার অন্তরে তা স্থির হয়, যেমন অহংকার অথবা দাম্ভিকতা অথবা নিফাক অথবা তার অঙ্গ দিয়ে আমল করল অথবা তার মুখে উচ্চারণ করল তখন তার জন্য তাকে জবাবদিহি করা হবে।