শ্রেণিবিন্যাস:
+ -
عن أَبِي مُوسَى الأَشْعَرِيِّ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ:

«مَنْ صَلَّى ‌الْبَرْدَيْنِ دَخَلَ الْجَنَّةَ»
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح البخاري: 574]
المزيــد ...

আবূ মূসা আশ‘আরী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত: “যে ব্যক্তি দু’টি ঠাণ্ডা সালাত পড়বে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।”

الملاحظة
Qyqywhwhwh
النص المقترح عن أَبِي مُوسَى الأَشْعَرِيِّ رضي الله عنه: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ:«مَنْ صَلَّى ‌الْبَرْدَيْنِ دَخَلَ الْجَنَّةَ»

[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]

ব্যাখ্যা

এ হাদীসের অর্থ, জান্নাতে প্রবেশের কারণসমূহের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এ দুই ওয়াক্ত সালাতের যথাযথ সংরক্ষণ। আর দুই সালাত দ্বারা উদ্দেশ্য ফজর ও আসরের সালাত। জারীরের হাদীসে বর্ণিত রাসূলের বাণী: “সূর্য উদয় ও তার ডুবে যাওয়ার পূর্বের সালাত” এর প্রমাণ। সহীহ মুসলিমের একটি হাদীসে তিনি বৃদ্ধি করে বলেছেন: অর্থাৎ “আসর ও ফজর”। অতঃপর জারীর পাঠ করেন: “সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার পূর্বে তুমি তোমার রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ পড়।” আর দুই সালাতকে ‘দুই ঠাণ্ডা’ নামকরণ করার কারণ: এ দুটি সালাত দিনের দুই ঠাণ্ডা সময়ে পড়া হয়, যখন বাতাস নির্মল হয় ও গরমের তীব্রতা দূর হয়ে যায়। এ দুই সালাতের ফযীলত প্রমাণকারী হাদীসের সংখ্যা অনেক। যেমন, উমারাহ ইবন রুআইবাহ স্বীয় পিতা থেকে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, “যে ব্যক্তি সূর্য উদয়ের পূর্বে ও তা ডুবে যাওয়ার পূর্বের সালাত আদায় করবে, সে জাহান্নামে প্রবেশ করবে না।” এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন,(৬৩৪)। এ দুই সালাতকে বিশেষ করে উল্লেখ করার কারণ হলো, ঘুম ও আরাম করার সময় ফজরের ওয়াক্ত হয়, আর দিনের কর্ম শেষ করার ব্যস্ততা ও ব্যবসা বাণিজ্যের সময় হয় আসরের ওয়াক্ত। তা সত্ত্বেও এ দুই সালাত আদায় করা নফসের ভেতর অলসতা না থাকা ও ইবাদতের প্রতি মহব্বতের প্রমাণ। এ থেকে অন্যান্য সকল সালাত আদায় করা আবশ্যক প্রমাণিত হয়। কারণ যে এ দুই সালাতকে সংরক্ষণ করবে, সে অন্যান্য সালাতকে আরো বেশি সংরক্ষণ করবে। সুতরাং এ দুই সালাতের উল্লেখ করা মানে এতেই যথেষ্ট করা নয় যে, বাকী সালাত না পড়লেও হবে। কারণ, এটি শরী‘আতের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। আর তিনি যে বলেছেন: “যে ব্যক্তি দুই ঠাণ্ডার সালাত আদায় করল” এর উদ্দেশ্য হচ্ছে যেভাবে পড়ার আদেশ করা হয়েছে সেভাবেই পড়েছে। যেমন, সময়মত আদায় করা, যদি জামা‘আতে আদায়ের উপযুক্ত হয় যেমন পুরুষের ক্ষেত্রে, তাহলে সে জামা‘আতের সাথে আদায় করবে। কারণ, জামা‘আত ওয়াজিব। যে ব্যক্তি মসজিদে জামা‘আতে সালাত আদায় করতে সক্ষম তার পক্ষে জামা‘আত ছেড়ে দেওয়া কোনোভাবেই হালাল নয়।

হাদীসের শিক্ষা

অনুবাদ: ইংরেজি উর্দু স্পানিস ইন্দোনেশিয়ান উইঘুর ফরাসি তার্কিশ রুশিয়ান বসনিয়ান সিংহলী ইন্ডিয়ান চাইনিজ ফার্সি ভিয়েতনামী তাগালোগ কুর্দি হাউসা পর্তুগীজ মালয়ালাম তেলেগু সুওয়াহিলি থাই পশতু অসমীয়া সুইডিশ আমহারিক ডাচ গুজরাটি কিরগিজ নেপালি ইউরুবা লিথুনীয় দারি সার্বিয়ান সোমালি কিনিয়ারওয়ান্ডা রোমানিয়ান হাঙ্গেরিয়ান চেক الموري মালাগাসি অরমো কন্নড় الولوف আজারী ইউক্রেনীয় الجورجية المقدونية
অনুবাদ প্রদর্শন
শ্রেণিবিন্যাসসমূহ
আরো