عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضيَ اللهُ عنهُما قَالَ: مَرَرْنَا مَعَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى الْحِجْرِ، فَقَالَ لَنَا رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
«لَا تَدْخُلُوا مَسَاكِنَ الَّذِينَ ظَلَمُوا أَنْفُسَهُمْ، إِلَّا أَنْ تَكُونُوا بَاكِينَ؛ حَذَرًا أَنْ يُصِيبَكُمْ مِثْلُ مَا أَصَابَهُمْ» ثُمَّ زَجَرَ فَأَسْرَعَ حَتَّى خَلَّفَهَا.
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح مسلم: 2980]
المزيــد ...
‘আবদুল্লাহ ইবনু ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে হিজর নামক স্থান অতিক্রম করলাম, তখন তিনি আমাদেরকে বললেন,
“তোমরা ক্রন্দনরত অবস্থা ছাড়া এমন লোকদের আবাস স্থলে প্রবেশ করো না যারা নিজেরাই নিজেদের উপর জুলুম করেছে; যেন তাদের প্রতি যে বিপদ এসেছিল তোমাদের প্রতি সে রকম বিপদ না আসে”। অতঃপর তিনি তা পিছনে না ফেলা পর্যন্ত বাহনকে দ্রুত হাঁকান।
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ মুসলিম - 2980]
নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সামুদ জাতির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন তিনি শাস্তিপ্রাপ্ত এবং নিজেদের উপর জুলুম করা ব্যক্তিদের দেশে প্রবেশ করতে নিষেধ করেছেন, যদি না প্রবেশকারী ব্যক্তি কাঁদতে কাঁদতে তাদের দ্বারা উপদেশ গ্রহণ করে প্রবেশ করে। তাদের উপর যে আযাব এসেছিল সেই একই আযাব তাকেও ভোগ করতে হবে এই ভয়ে। অতঃপর তিনি তাঁর বাহনকে চিৎকার করে চালনা করলেন এবং তা পাশ কাটিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত দ্রুত গতিতে এগিয়ে গেলেন।