+ -

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضيَ اللهُ عنهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
«انْظُرُوا إِلَى مَنْ أَسْفَلَ مِنْكُمْ، وَلَا تَنْظُرُوا إِلَى مَنْ هُوَ فَوْقَكُمْ، فَهُوَ أَجْدَرُ أَلَّا تَزْدَرُوا نِعْمَةَ اللهِ عَلَيْكُمْ».

[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح مسلم: 2963]
المزيــد ...

এ অনুবাদটির আরও অধিক সম্পাদনা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন.

আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
“তোমরা তোমাদের তুলনায় নিম্নস্তরের লোকদের প্রতি তাকাও। তবে তোমাদের তুলনায় উপরের স্তরের লোকদের প্রতি তাকাবে না। কেননা, তোমাদের ওপর আল্লাহর নিয়ামতকে তুচ্ছ না ভাবার এটাই উত্তম পন্থা।”

[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ মুসলিম - 2963]

ব্যাখ্যা

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুসলিমকে নির্দেশ দিয়েছেন যে, দুনিয়ার বিষয় যেমন মর্যাদা, সম্পদ, প্রতিপত্তি ইত্যাদিতে সে যেন তার চেয়ে নিচের ও কম মর্যাদার লোকদের দিকে তাকায়, এবং তার চেয়ে উপরের ও বেশি মর্যাদার লোকদের দিকে না তাকায়। কারণ, আল্লাহর নিয়ামতকে তুচ্ছ ও হ্রাস করা থেকে বিরত রাখার জন্য নিচের দিকে তাকানো বেশি উপযুক্ত।

হাদীসের শিক্ষা

  1. ক্বানা‘আহ তথা পরিতুষ্টি মুমিনদের সর্বোত্তম গুণাবলির মধ্যে একটি, এবং এটি আল্লাহর তাকদীরের প্রতি সন্তুষ্টির লক্ষণ।
  2. ইবনে জারীর বলেছেন: এ হাদীসটি বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজের একটি সামষ্টিক বর্ণনা; কারণ মানুষ যখন দুনিয়াতে তার চেয়ে বেশি সম্পদশালী ব্যক্তিকে দেখে, তখন তার নাফস সেটাই চায় এবং আল্লাহ তাআলার নিয়ামতকে তুচ্ছ মনে করে, আর তা অর্জনের জন্য বা তার কাছাকাছি পৌঁছানোর জন্য লোভ করে। এটি অধিকাংশ মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। কিন্তু যখন সে দুনিয়ার বিষয়ে তার চেয়ে নিচের লোকদের দিকে তাকায়, তখন তার উপর আল্লাহ তাআলার নিয়ামত স্পষ্ট হয়, ফলে সে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ও বিনয়ী হয় এবং ভালো কাজ করে।
অনুবাদ: ইংরেজি উর্দু স্পানিস ইন্দোনেশিয়ান ফরাসি তার্কিশ রুশিয়ান বসনিয়ান সিংহলী ইন্ডিয়ান চাইনিজ ফার্সি ভিয়েতনামী কুর্দি হাউসা পর্তুগীজ তেলেগু সুওয়াহিলি থাই অসমীয়া আমহারিক ডাচ গুজরাটি দারি রোমানিয়ান হাঙ্গেরিয়ান মালাগাসি الجورجية الماراثية
অনুবাদ প্রদর্শন
আরো