عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ رَضيَ اللهُ عنهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:
«فِي الجَنَّةِ مِائَةُ دَرَجَةٍ مَا بَيْنَ كُلِّ دَرَجَتَيْنِ كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ، وَالْفِرْدَوْسُ أَعْلاَهَا دَرَجَةً وَمِنْهَا تُفَجَّرُ أَنْهَارُ الجَنَّةِ الأَرْبَعَةُ، وَمِنْ فَوْقِهَا يَكُونُ العَرْشُ، فَإِذَا سَأَلْتُمُ اللَّهَ فَسَلُوهُ الفِرْدَوْسَ».
[صحيح] - [رواه الترمذي] - [سنن الترمذي: 2531]
المزيــد ...
উবাদাহ ইবন সামেত রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেছেন:
“জান্নাতে একশ’টি স্তর রয়েছে। প্রতি দুই স্তরের মাঝের দূরত্ব হল আসমান ও জমিনের দূরত্বের মত। জান্নাতুল ফিরদাউস হল এর সর্বোচ্চ স্তর। এ থেকেই জান্নাতের চারটি নহর প্রবাহিত হয়। এর উপরে হল আরশ। তোমরা যখন আল্লাহর কাছে (জান্নাত) চাইবে, তখন তাঁর কাছে জান্নাতুল ফিরদাউস চাও।”
[সহীহ] - [এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন।] - [সুনানে তিরমিযি - 2531]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে পরকালের জান্নাতে একশত স্তর ও মর্যাদা রয়েছে, যেখানে প্রতিটি স্তরের মধ্যে দূরত্ব আসমান ও জমিনের মধ্যকার দূরত্বের মতো। এই জান্নাতগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ হলো ফিরদাউস, যেখান থেকে জান্নাতের চারটি নহর প্রবাহিত হয় এবং ফিরদাউসের উপরে আরশ অবস্থিত। তাই যখন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করো, তখন ফিরদাউস চাও, কারণ এটি সকল জান্নাতের ঊর্ধ্বে।