عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:
«مَنْ كَانَتْ لَهُ مَظْلَمَةٌ لِأَخِيهِ مِنْ عِرْضِهِ أَوْ شَيْءٍ فَلْيَتَحَلَّلْهُ مِنْهُ اليَوْمَ، قَبْلَ أَلا يَكُونَ دِينَارٌ وَلاَ دِرْهَمٌ، إِنْ كَانَ لَهُ عَمَلٌ صَالِحٌ أُخِذَ مِنْهُ بِقَدْرِ مَظْلَمَتِهِ، وَإِلَمْ تَكُنْ لَهُ حَسَنَاتٌ أُخِذَ مِنْ سَيِّئَاتِ صَاحِبِهِ فَحُمِلَ عَلَيْهِ».
[صحيح] - [رواه البخاري] - [صحيح البخاري: 2449]
المزيــد ...
আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্ভ্রমহানি বা অন্য কোন বিষয়ে যুলুমের জন্য দায়ী থাকে, সে যেন আজই তার কাছ হতে মাফ করিয়ে নেয়, সে দিন আসার পূর্বে যে দিন তার কোন দ্বীনার বা দিরহাম থাকবে না। সে দিন তার কোন সৎকর্ম না থাকলে তার যুলুমের পরিমাণ তা তার নিকট হতে নেয়া হবে আর তার কোন সৎকর্ম না থাকলে তার প্রতিপক্ষের পাপ হতে নিয়ে তা তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে”।
[সহীহ] - [এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।] - [সহীহ বুখারী - 2449]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে তার মুসলিম ভাইয়ের সম্মান, অর্থ বা রক্তে অন্যায় করেছে এমন প্রত্যেককে জীবিত থাকা অবস্থায় যাকে জুলুম করেছে তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করার নির্দেশ দিয়েছেন, কেয়ামতের দিন আসার আগে, যখন যার প্রতি অন্যায় করেছে নিজের মুক্তিপণ হিসেবে তাকে এক দিনার সোনা বা এক দিরহাম রূপা দেওয়া কোন কাজে আসবে না। কারণ সেদিন প্রতিশোধ নেওয়া হবে ভালো ও মন্দ আমলের মাধ্যমে, যেমন নির্যাতিত ব্যক্তি অত্যাচারীর সৎকর্ম থেকে তার উপর যতটুকু অন্যায় করা হয়েছে তার পরিমাণ নেকি গ্রহণ করবে; যদি অত্যাচারীর কোন ভালো কাজ না থাকে, তাহলে নির্যাতিত ব্যক্তির মন্দ কাজগুলো তার উপর চাপিয়ে দেওয়া হয় তার উপর যতটুকু অবিচার করা হয়েছে তার অনুপাতে।