«مَنْ قَالَ بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ، فِي الْأَرْضِ، وَلَا فِي السَّمَاءِ، وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ، لَمْ تُصِبْهُ فَجْأَةُ بَلَاءٍ، حَتَّى يُصْبِحَ، وَمَنْ قَالَهَا حِينَ يُصْبِحُ ثَلَاثُ مَرَّاتٍ، لَمْ تُصِبْهُ فَجْأَةُ بَلَاءٍ حَتَّى يُمْسِيَ»، قَالَ: فَأَصَابَ أَبَانَ بْنَ عُثْمَانَ الْفَالِجُ، فَجَعَلَ الرَّجُلُ الَّذِي سَمِعَ مِنْهُ الْحَدِيثَ يَنْظُرُ إِلَيْهِ، فَقَالَ لَهُ: مَا لَكَ تَنْظُرُ إِلَيَّ؟ فَوَاللَّهِ مَا كَذَبْتُ عَلَى عُثْمَانَ، وَلَا كَذَبَ عُثْمَانُ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَلَكِنَّ الْيَوْمَ الَّذِي أَصَابَنِي فِيهِ مَا أَصَابَنِي غَضِبْتُ فَنَسِيتُ أَنْ أَقُولَهَا.
[صحيح] - [رواه أبو داود والترمذي وابن ماجه والنسائي في الكبرى وأحمد] - [سنن أبي داود: 5088]
المزيــد ...
উসমান ইবনে আফ্ফান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, “যে ব্যক্তি প্রত্যেক দিন সকাল ও সন্ধ্যায় এই দুআ তিনবার করে পড়বে, দো‘আটির অর্থ: সেই আল্লাহর নামে যাঁর নামের সাথে পৃথিবীর ও আকাশের কোনো জিনিস ক্ষতি করতে পারে না এবং তিনিই সর্বশ্রোতা সর্বজ্ঞাতা।” তাকে কোনো জিনিস ক্ষতি করবে না।
[সহীহ] - [এটি ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন। - এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। - এটি নাসাঈ বর্ণনা করেছেন। - এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন। - এটি আহমাদ বর্ণনা করেছেন।]
যখন কোনো বান্দা প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় অর্থাৎ ফজর উদয়ের পর এবং সুর্যাস্তের পর, আহমাদের বর্ণনায় দিনের শুরুতে অথবা রাতের শুরুতে: (বিসমিল্লাহ) “আল্লাহর নামে।” অর্থাৎ আমি সম্মান ও বরকতের সাথে তার নাম উল্লেখ করছি। “যাঁর নামে কোনো কিছু ক্ষতি করতে পারে না।” অর্থাৎ সুন্দর বিশ্বাস ও খালেস নিয়তে তাকে স্মরণ করছি। “কোনো জিনিস তাকে ক্ষতি করবে না।” পৃথিবী ও আকাশ থেকে অবতীর্ণ কোনো বিপদ তাকে ক্ষতি করবে না। আর তিনিই আমাদের কথাগুলো শ্রবণকারী আর আমাদের অবস্থা সম্পর্কে সর্বজ্ঞাতা। হাদীসটি দ্বারা প্রমাণিত হয়, এ বাক্যগুলো পাঠকারীর যত ধরনের ক্ষতি আছে সব ধরনের ক্ষতি এ বাক্যগুলো প্রতিহত করবে।