عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ رضي الله عنه أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ:
«إِذَا أَتَيْتُمُ الغَائِطَ فَلاَ تَسْتَقْبِلُوا القِبْلَةَ، وَلاَ تَسْتَدْبِرُوهَا وَلَكِنْ شَرِّقُوا أَوْ غَرِّبُوا» قَالَ أَبُو أَيُّوبَ: فَقَدِمْنَا الشَّأْمَ فَوَجَدْنَا مَرَاحِيضَ بُنِيَتْ قِبَلَ القِبْلَةِ فَنَنْحَرِفُ، وَنَسْتَغْفِرُ اللَّهَ تَعَالَى.
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح البخاري: 394]
المزيــد ...
আবূ আইয়ূব আল-আনসারী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“যখন তোমরা পায়খানায় আসবে, তখন তোমরা কিবলামুখী হয়ে বসবে না, অথবা কিবলার দিকে পিঠ করেও বসবে না, বরং তোমরা পূর্ব-পশ্চিম দিকে ঘুরে বসবে।” আবূ আইয়ূব বলেছেন: আমরা শামে এসে দেখলাম যে, শৌচাগারগুলি কিবলার দিকে মুখ করে তৈরী করা, তখন আমরা অন্যদিক ঘুরে বসতাম এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতাম।
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ বুখারী - 394]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন, কোন ব্যক্তি যখন তার প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দেওয়ার ইচ্ছা করে, তখন সে যেন কিবলাকে সামনে রেখে কিবলামুখী না হয়ে বসে, আবার যেন সে কিবলাকে পিছনে পিঠের দিকে রেখেও না বসে। বরং তার জন্য আবশ্যক হচ্ছে, মদীনাবাসীর ন্যায় কিবলার দিক হলে, সে পূর্ব অথবা পশ্চিমের দিকে ঘুরে বসবে। তারপরে আবূ আইয়ূব রদিয়াল্লাহু আনহু সংবাদ দিচ্ছেন, তারা যখন শামে গেলেন, তখন তারা প্রয়োজন মেটানোর জন্য প্রস্তুতকৃত শৌচাগারগুলিকে কা‘বা অভিমুখী দেখতে পেলেন। তখন তারা তাদের শরীরকে কা‘বার দিক থেকে ঘুরিয়ে রাখতেন। আবার সেই সাথে তারা আল্লাহর কাছে ক্ষমাও চাইতেন।