عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ:
«إِذَا جَاءَ رَمَضَانُ فُتِّحَتْ أَبْوَابُ الْجَنَّةِ، وَغُلِّقَتْ أَبْوَابُ النَّارِ، وَصُفِّدَتِ الشَّيَاطِينُ».
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح مسلم: 1079]
المزيــد ...
আবূ হুরাইরাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
“যখন রমযান আসে তখন জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় আর জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানগুলোকে শিকলে বন্দী করা হয়।”
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।] - [সহীহ মুসলিম - 1079]
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন যে যখন রমযান মাস আসে, তখন তিনটি ঘটনা ঘটে: প্রথমত: জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় এবং সেগুলোর কোনটি বন্ধ করা হয় না। দ্বিতীয়ত: জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং সেগুলোর কোনটি খোলা হয় না। তৃতীয়ত: শয়তান ও দুষ্ট জিনদের শৃঙ্খলিত করা হয়, ফলে তারা রমযান ছাড়া অন্য সময়ে যা করতে পারত, তা করতে পারে না। এ সবই করা হয়, এই মাসকে মর্যাদাবান করার জন্য এবং ইবাদতকারীদেরকে বেশি বেশি নেক আমল, যেমন নামাজ, সদকা, জিকির, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি নেক কাজ করতে উৎসাহিত করার জন্য। পাশাপাশি গুনাহ ও পাপ থেকে দূরে থাকার জন্য।