«مَنْ عَادَ مَرِيضًا، لَمْ يَحْضُرْ أَجَلُهُ فَقَالَ عِنْدَهُ سَبْعَ مِرَارٍ: أَسْأَلُ اللَّهَ الْعَظِيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفِيَكَ، إِلَّا عَافَاهُ اللَّهُ مِنْ ذَلِكَ الْمَرَضِ».
[صحيح] - [رواه أبو داود والترمذي وأحمد] - [سنن أبي داود: 3106]
المزيــد ...
আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি এমন কোনো রোগীকে দেখতে যায়, যার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয় নি, সে যেন তার নিকট বসে এ দো‘আটি সাতবার পাঠ করে, “أسأل الله العظيم، ربَّ العرشِ العظيم، أن يَشفيك” অর্থাৎ আমি মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি, যিনি মহান আরশের অধিপতি, যেন তিনি তোমাকে রোগমুক্ত করেন। এ দো‘আর ফলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে রোগমুক্ত করবেন।
[সহীহ] - [এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন। - এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন। - এটি আহমাদ বর্ণনা করেছেন।]
আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বর্ণিত হাদীস, কোনো ব্যক্তি যখন এমন কোনো রোগীকে দেখতে যায়, যার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয় নি, সে যেন তার নিকট বসে এ দো‘আটি সাতবার পাঠ করে, “أسأل الله العظيم، ربَّ العرشِ العظيم، أن يَشفيك” অর্থাৎ আমি মহান আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করছি, যিনি মহান আরশের অধিপতি, যেন তিনি তোমাকে রোগমুক্ত করেন। এ দো‘আর ফলে অবশ্যই আল্লাহ তাকে রোগমুক্ত করবেন। এটি মূলত যার মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয় নি। কিন্তু যার মৃত্যুর সময় এসে যাবে তার কোনো ঔষধ বা দো‘আ কোনো কিছুই কাজে আসবে না। কেননা আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, “আর প্রত্যেক জাতির রয়েছে একটি নির্দিষ্ট সময়। অতঃপর যখন তাদের সময় আসবে, তখন তারা এক মুহূর্ত বিলম্ব করতে পারবে না এবং এগিয়েও আনতে পারবে না।” [সূরা আল-আ‘রাফ, আয়াত: 34]