عن ثوبان رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : «من تَكَفَّلَ لي أن لا يسأل الناس شيئًا، وأَتَكَفَّلُ له بالجنة؟» فقلت: أنا، فكان لا يَسأل أحدًا شيئًا.
[صحيح] - [رواه أبو داود وأحمد والنسائي وابن ماجه وأحمد]
المزيــد ...
সাওবান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত: “যে ব্যক্তি আমার জন্য জিম্মাদার হবে যে, সে মানুষের নিকট চাইবে না, আমি তার জন্য জান্নাতের জিম্মাদার হব।” আমি বললাম, ‘আমি।’ সুতরাং তিনি কারো নিকট কিছু চাইতেন না।”
[সহীহ] - [এটি ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন। - এটি নাসাঈ বর্ণনা করেছেন। - এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন। - এটি আহমাদ বর্ণনা করেছেন।]
হাদীসের অর্থ:যে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য মানুষের কাছে তাদের সম্পদ চাওয়া অথবা স্বীয় কর্ম কম হোক বা বেশি হোক সম্পাদনে কারো সাহায্য কামনা করা ছেড়ে দিবে, তার জন্য তিনি জান্নাতের জামিন হবেন। কারণ, মাখলুকের কাছে চাওয়া ছেড়ে দেওয়ার অর্থ আল্লাহর ওপর পুরোপুরি ভরসা, সুদৃঢ় আশা ও আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থার প্রমাণ। ফলে তার বিনিময়ে আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। সাওবান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হাদীসটি শোনার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাল্লামকে প্রতিশ্রুতি দিলেন যে, তিনি কখনো মানুষের কাছে কিছু চাইবেন না। এমনকি ইবন মাজাহ’তে তার সম্পর্কে একটি বর্ণনা এসেছে, তিনি বাহনে থাকা অবস্থায় যদি তার লাঠিটি পড়ে যেত, তখন কাউকে বলতেন না আমাকে লাঠিটি তুলে দাও, তিনি নিজে নেমেই সেটি উঠিয়ে নিতেন। এটা ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়সাল্লামের সাথে তার প্রতিশ্রুতি রক্ষার নমুনা।