عن أبي خبيب -بضم الخاء المعجمة- عبد الله بن الزبير رضي الله عنهما ، قال: لما وقف الزبير يوم الجمل دعاني فقمت إلى جنبه، فقال: يا بني، إِنَّهُ لاَ يُقْتَلُ اليوم إلا ظالم أو مظلوم، وإني لا أُرَانِى إلا سأقتل اليوم مظلوما، وإن من أكبر همي لديني، أفترى دَيْنَنَا يُبقي من مَالِنا شيئا؟ ثم قال: يا بني، بِعْ مَا لَنا واقض ديني، وأوصى بالثلث وثلثه لبنيه، يعني لبني عبد الله بن الزبير ثلث الثلث. قال: فإن فَضَلَ من مَالِنَا بعد قضاء الدين شيء فثلثه لبنيك. قال هشام: وكان بعض ولد عبد الله قد وَازَى بعض بني الزبير خُبَيْبٌ وعَبَّادٌ، وله يومئذ تسعة بنين وتسع بنات. قال عبد الله: فجعل يوصيني بدينه ويقول: يا بني، إن عجزت عن شيء منه فاستعن عليه بمولاي. قال: فوالله ما دريت ما أراد حتى قلت: يا أبت من مولاك؟ قال: الله. قال: فوالله ما وقعت في كربة من دينه إلا قلت: يا مولى الزبير اقض عنه دينه فيقضيه. قال: فقتل الزبير ولم يَدَع دينارا ولا درهما إلا أَرَضِينَ ، منها الغابة وإحدى عشرة دارا بالمدينة، ودارين بالبصرة، ودارا بالكوفة، ودارا بمصر. قال: وإنما كان دينه الذي كان عليه أن الرجل كان يأتيه بالمال، فيستودعه إياه، فيقول الزبير: لا، ولكن هو سلف إني أخشى عليه الضَّيْعَةَ ،وما ولي إمارة قط ولا جباية ولا خراجا ولا شيئا إلا أن يكون في غزو مع رسول الله صلى الله عليه وسلم أو مع أبي بكر وعمر وعثمان رضي الله عنهم قال عبد الله: فحسبت ما كان عليه من الدين فوجدته ألفي ألف ومئتي ألف! فلقي حكيم بن حزام عبد الله بن الزبير، فقال: يا ابن أخي، كم على أخي من الدين؟ فكتمته وقلت: مائة ألف. فقال حكيم: والله ما أرى أموالكم تسع هذه. فقال عبد الله: أرأيتك إن كانت ألفي ألف ومئتي ألف؟ قال: ما أراكم تطيقون هذا، فإن عجزتم عن شيء منه فاستعينوا بي، قال: وكان الزبير قد اشترى الغابة بسبعين ومئة ألف، فباعها عبد الله بألف ألف وستمئة ألف، ثم قام فقال: من كان له على الزبير شيء فليوافنا بالغابة، فأتاه عبد الله بن جعفر، وكان له على الزبير أربعمئة ألف، فقال لعبد الله: إن شئتم تركتها لكم؟ قال عبد الله: لا، قال: فإن شئتم جعلتموها فيما تؤخرون إن إخرتم، فقال عبد الله: لا، قال: فاقطعوا لي قطعة، قال عبد الله: لك من هاهنا إلى هاهنا. فباع عبد الله منها فقضى عنه دينه وأوفاه، وبقي منها أربعة أسهم ونصف، فقدم على معاوية وعنده عمرو بن عثمان، والمنذر بن الزبير، وابن زَمْعَةَ ، فقال له معاوية: كم قُوِّمَتِ الغابة؟ قال: كل سهم بمئة ألف، قال: كم بقي منها؟ قال: أربعة أسهم ونصف، فقال المنذر بن الزبير: قد أخذت منها سهما بمئة ألف، قال عمرو بن عثمان: قد أخذت منها سهما بمئة ألف. وقال ابن زمعة: قد أخذت سهما بمئة ألف، فقال معاوية: كم بقي منها؟ قال: سهم ونصف سهم، قال: قد أخذته بخمسين ومئة ألف. قال: وباع عبد الله بن جعفر نصيبه من معاوية بستمئة ألف، فلما فرغ ابن الزبير من قضاء دينه، قال بنو الزبير: اقسم بيننا ميراثنا، قال: والله لا أقسم بينكم حتى أنادي بالموسم أربع سنين: ألا من كان له على الزبير دين فليأتنا فلنقضه. فجعل كل سنة ينادي في الموسم، فلما مضى أربع سنين قسم بينهم ودفع الثلث. وكان للزبير أربع نسوة، فأصاب كل امرأة ألف ألف ومئتا ألف، فجميع ماله خمسون ألف ألف ومئتا ألف.
[صحيح] - [رواه البخاري]
المزيــد ...

আবূ খুবাইব আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর(রাদ্বিয়াল্লাহু ‘‘আনহুমা) বলেন, যখন আমার পিতা যুবাইর)‘জামাল’ যুদ্ধের দিন দাঁড়ালেন, তখন তিনি আমাকে ডাকলেন। সুতরাং আমি তাঁর পাশে দাঁড়ালাম। অতঃপর তিনি বললেন, ‘হে বৎস! আজকের দিন যারা খুন হবে সে অত্যাচারী হবে অথবা অত্যাচারিত। আমার ধারণা যে, আমি আজকে অত্যাচারিত হয়ে খুন হয়ে যাব। আর আমার সবচেয়ে বড় চিন্তা আমার ঋণের। (হে আমার পুত্র!) তুমি কি ধারণা করছ যে, আমার ঋণ আমার কিছু সম্পদ অবশিষ্ট রাখবে (অর্থাৎ ঋণ পরিশোধ করার পর কিছু মাল বেচে যাবে)?’ অতঃপর তিনি বললেন, ‘হে আমার পুত্র! তুমি আমার সম্পদ বেচে আমার ঋণ পরিশোধ করে দিও।’ আর তিনি এক তৃতীয়াংশ সম্পদ অসিয়ত করলেন এবং এক তৃতীয়াংশের এক তৃতীয়াংশ তাঁর অর্থাৎ আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু-এর ছেলেদের জন্য অসিয়ত করলেন। তিনি বললেন, ‘যদি ঋণ পরিশোধ করার পর আমার কিছু সম্পদ বেঁচে যায়, তাহলে তার এক তৃতীয়াংশ তোমার ছেলেদের জন্য।’ (হাদীসের এক রাবী) হিশাম বলেন, আব্দুল্লাহর কিছু ছেলে যুবাইরের কিছু ছেলে খুবাইব ও আববাদের সমবয়স্ক ছিল। সে সময় তাঁর নয়টি ছেলে ও নয়টি মেয়ে ছিল। আব্দুল্লাহ বলেন, অতঃপর তিনি (যুবাইর) তাঁর ঋণের ব্যাপারে আমাকে অসিয়ত করতে থাকলেন এবং বললেন, ‘হে বৎস! যদি তুমি ঋণ পরিশোধ করতে অপারগ হয়ে যাও, তাহলে তুমি এ ব্যাপারে আমার মওলার সাহায্য নিও।’তিনি (আব্দুল্লাহ) বলেন, আল্লাহর কসম! তাঁর উদ্দেশ্য আমি বুঝতে পারলাম না। পরিশেষে আমি বললাম, ‘আব্বাজান! আপনার মওলা কে?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহ।’ আব্দুল্লাহ বলেন, অতঃপর আল্লাহর কসম! আমি তাঁর ঋণের ব্যাপারে যখনই কোন অসুবিধায় পড়েছি তখনই বলেছি, ‘হে যুবাইরের মওলা! তুমি তাঁর পক্ষ থেকে তাঁর ঋণ আদায় করে দাও।’ সুতরাং আল্লাহ তা আদায় করে দিয়েছেন।আব্দুল্লাহ বলেন, (সেই যুদ্ধে) যুবাইর খুন হয়ে গেলেন এবং তিনি (নগদ) একটি দীনার ও দিরহামও ছেড়ে গেলেন না। কেবল জমি-জায়গা ছেড়ে গেলেন; তার মধ্যে একটি জমি ‘গাবাহ’ ছিল আর এগারোটি ঘর ছিল মদীনায়, দু’টি বাসরায়, একটি কুফায় এবং একটি মিসরে।তিনি বলেন, আমার পিতার ঋণ এইভাবে হয়েছিল যে, কোনো লোক তাঁর কাছে আমানত রাখার জন্য মাল নিয়ে আসত। অতঃপর যুবাইর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলতেন, ‘না, (আমানত হিসাবে নয়) বরং তা আমার কাছে ঋণ হিসাবে থাকবে। কেননা, আমি তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছি।’ (কারণ আমানত নষ্ট হলে তা আদায় করা জরুরী নয়, কিন্তু ঋণ আদায় করা সর্বাবস্থায় জরুরী)।তিনি কখনও গভর্নর হননি, না কদাচ তিনি ট্যাক্স, খাজনা বা অন্য কোন অর্থ আদায় করার দায়িত্ব নিয়েছিলেন।(যাতে তাঁর মাল সংগ্রহে কোন সন্দেহ থাকতে পারে।) অবশ্য তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, আবূ বাকর, উমর ও উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুমদের সঙ্গে জিহাদে অংশ নিয়েছিলেন (এবং তাতে গনীমত হিসাবে যা পেয়েছিলেন সে কথা ভিন্ন)। আব্দুল্লাহ বলেন, একদা আমি তাঁর ঋণ হিসাব করলাম, তো (সর্বমোট) ২২ লাখ পেলাম। অতঃপর হাকীম ইবনে হিযাম আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন। হাকীম বললেন, ‘হে ভাতিজা! আমার ভাই (যুবাইর)এর উপর কত ঋণ আছে?’ আমি তা গোপন করলাম এবং বললাম, ‘এক লাখ।’ পুনরায় হাকীম বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমার মনে হয় না যে, তোমাদের সম্পদ এই ঋণ পরিশোধে যথেষ্ট হবে।’ আব্দুল্লাহ বললেন, ‘ কী রায় আপনার যদি ২২ লাখ হয়?’ তিনি বললেন, ‘আমার মনে হয় না যে, তোমরা এ পরিশোধ করার ক্ষমতা রাখো। সুতরাং তোমরা যদি কিছু পরিশোধে অসমর্থ হয়ে পড়, তাহলে আমার সহযোগিতা নিও।’ যুবাইর এক লাখ সত্তর হাজারের বিনিময়ে ‘গাবাহ’ কিনেছিলেন।অতঃপর আব্দুল্লাহ সেটি ১৬ লাখের বিনিময়ে বিক্রি করলেন। অতঃপর তিনি দাঁড়িয়ে ঘোষণা করলেন যে, ‘যুবাইরের উপর যার ঋণ আছে সে আমার সঙ্গে ‘গাবাহ’তে সাক্ষাৎ করুক।’ (ঘোষণা শুনে) আব্দুল্লাহ ইবনে জা’ফর তাঁর নিকট এলেন। যুবাইরকে দেওয়া তাঁর ৪ লাখ ঋণ ছিল। তিনি আব্দুল্লাহকে বললেন, ‘তোমরা যদি চাও, তবে এ ঋণ তোমাদের জন্য মওকুফ করে দেব?’ আব্দুল্লাহ বললেন, ‘না।’ তিনি বললেন, ‘যদি তোমরা চাও যে, ঋণ (এখন আদায় না করে) পরে আদায় করবে, তাহলে তাও করতে পার।’ আব্দুল্লাহ বললেন, ‘না।’ তিনি বললেন, ‘তাহলে তুমি আমাকে এই জমির এক অংশ দিয়ে দাও।’ আব্দুল্লাহ বললেন, ‘এখান থেকে এখান পর্যন্ত তোমার রইল।’ অতঃপর আব্দুল্লাহ ঐ জমি (ও বাড়ি)র কিছু অংশ বিক্রি করে তাঁর (পিতার) ঋণ পরিপূর্ণরূপে পরিশোধ করে দিলেন। আর ঐ ‘গাবাহ’র সাড়ে চার ভাগ বাকী থাকল। অতঃপর তিনি মুআবিয়াহর কাছে এলেন এমতাবস্থায় যে, তাঁর কাছে ‘আমর ইবনে উসমান, মুনযির ইবনে যুবাইর এবং ইবনে যাম‘আহ উপস্থিত ছিলেন। মু‘আবিয়াহ তাঁকে বললেন, ‘গাবাহর কত দাম হয়েছে?’ তিনি বললেন, ‘প্রত্যেক ভাগের এক লাখ।’ তিনি বললেন, ‘কয়টি ভাগ বাকী রয়ে গেছে?’ তিনি বললেন, ‘সাড়ে চার ভাগ।’ মুনযির ইবনে যুবাইর বললেন, ‘আমি তার মধ্যে একটি ভাগ এক লাখে নিয়ে নিলাম।’ ‘আমর ইবনে উসমান বললেন, ‘আমিও এক ভাগ এক লাখে নিয়ে নিলাম।’ ইবনে যাম‘আহ বললেন, ‘আমিও এক ভাগ এক লাখে নিয়ে নিলাম।’ অবশেষে মু‘আবিয়াহ বললেন, ‘আর কত ভাগ বাকী থাকল?’ তিনি বললেন, ‘দেড় ভাগ।’ তিনি বললেন, ‘আমি দেড় লাখে তা নিয়ে নিলাম।’ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আব্দুল্লাহ ইবনে জা’ফর তাঁর ভাগটি মু‘আবিয়ার কাছে ছয় লাখে বিক্রি করলেন।’ অতঃপর যখন ইবনে যুবাইর ঋণ পরিশোধ করে শেষ করলেন, তখন যুবাইরের ছেলেরা বলল, ‘(এবার) তুমি আমাদের মধ্যে আমাদের মীরাস বণ্টন করে দাও।’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আমি তোমাদের মধ্যে (তা) বণ্টন করব না, যতক্ষণ না আমি চার বছর হজ্জের মৌসমে ঘোষণা করব যে, যুবাইরের উপর যার ঋণ আছে সে আমাদের কাছে আসুক, আমরা তা পরিশোধ করে দেব।’ অতঃপর তিনি প্রত্যেক বছর (হজ্জের) মৌসমে ঘোষণা করতে থাকলেন। অবশেষে যখন চার বছর পার হয়ে গেল, তখন তিনি তাদের মধ্যে (মীরাস) বণ্টন করে দিলেন এবং এক তৃতীয়াংশ মাল (যাদেরকে দেওয়ার অসিয়ত ছিল তাদেরকে তা) দিয়ে দিলেন। আর যুবাইরের চারটি স্ত্রী ছিল। প্রত্যেক স্ত্রীর ভাগে পড়ল বারো লাখ ক’রে। তাঁর সর্বমোট পরিত্যক্ত সম্পদ ছিল পাঁচ কোটি দু’লাখ।
সহীহ - এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।

ব্যাখ্যা

উসমান রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর হত্যাকারীকে প্রত্যর্পণের জন্য সংঘটিত উষ্ট্রযুদ্ধের দিন যুবাইর রাদিয়াল্লাহু আনহু তার পুত্র আব্দুল্লাহ ইবন যুবাইর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমাকে ডেকে বললেন, “আমার মনে হয়, আমি আজ মাযলুম হিসেবে শহীদ হবো। আর আমি আমার ঋণ সম্পর্কে বেশি চিন্তিত। তাই তুমি আমার ঋণ পরিশোধ করে দিবে। তার সমূদয় সম্পত্তির পরিমাণ ছিলো ঋণ। এতদ্সত্ত্বেও তিনি তার পুত্রের পুত্রদের জন্য (অর্থাৎ আব্দুল্লাহ ইবনু যুবায়েরের পুত্রদের জন্যে) অসিয়াত করে গিয়েছিলেন। কেননা তিনি জানতেন যে, তার মৃত্যুর পর তার পুত্র আব্দুল্লাহ জীবিত থাকায় তার (আব্দুল্লাহর) সন্তানেরা তার (যুবায়ের রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর) সম্পদে ওয়ারিশ হবে না। তাই তিনি (আব্দুল্লাহর) সন্তানদের জন্য তৃতীয়াংশের তৃতীয়াংশ অসিয়াত করেন, যা মূল সম্পদের নয় ভাগের একভাগ। তার উপর ঋণ থাকার কারণ এই ছিল যে, তাঁর নিকট কেউ যখন কোনো মাল আমানত রাখতে আসতো তখন যুবাইর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলতেন, না, এভাবে নয়’ তুমি তা আমার কাছে ঋণ হিসাবে রেখে যাও। কেননা, আমি ভয় করছি যে, তোমার মাল নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তিনি একজন আল্লাহ ভীরু আমানতদার ছিলেন। তিনি কখনো কোনো প্রশাসনিক কাজের দায়িত্ব গ্রহণ করেননি। তিনি মারা গেলে তার সমূদয় ঋণ তার পুত্র আব্দুল্লাহ আদায় করে দেন। তার ঋণ আদায়ের পরে কিছু সম্পদ অবশিষ্ট থাকলে তার ওয়ারিশগণ তা বণ্টন করে দিতে অনুরোধ করলে আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু তা অস্বীকার করে বলেন, যতক্ষণ আমি হজ্জের মৌসুমে তার ঋণের ঘোষণা প্রচার না করব, যদি স্পষ্ট হয় যে তার কাছে আর কারো ঋণ নেই তখন আমি তার সম্পদ ওয়ারিশদের মাঝে বণ্টন করব। অতঃপর তিনি তাই করলেন। অতঃপর যখন তার সমূদয় ঋণ আদায় হলো তিনি তার স্ত্রীদেরকে (যুবায়েরের) অষ্টমাংশ বণ্টন করেন। এটি ছিলো তাদের মিরাসের অংশ। আর সে সময় যুবাইর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুর চারজন স্ত্রী ছিলেন।

অনুবাদ: ইংরেজি ফরাসি স্পানিস তার্কিশ উর্দু ইন্দোনেশিয়ান বসনিয়ান রুশিয়ান চাইনিজ ফার্সি তাগালোগ ইন্ডিয়ান উইঘুর
অনুবাদ প্রদর্শন
আরো