হাদীস: আব্দুল্লাহ মুযানী হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমরা মাগরেবের পূর্বে (দু’ রাকআত) নামায পড়।” অতঃপর বললেন, “যার ইচ্ছা হবে মাগরিবের পূর্বে দু’রাকাত সালাত পড়বে”। মানুষ এটাকে সুন্নত হিসেবে গ্রহণ করতে পারে আশঙ্কায়। সুনানু আবূ দাউদ, এটা তারই শব্দ, তবে বুখারীতে অনুরূপ হাদীস রয়েছে।
عن عبد الله بنِ مُغَفَّلِ المُزَنِيِّ رضي الله عنهما قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : «صَلُّوا قبل المغرب ركعتين»، ثم قال: «صَلُّوا قبل المغرب ركعتين لمن شاء»، خشية أن يتخذها الناس سُنة.
[صحيح] - [رواه البخاري]
المزيــد ...
আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফ্ফাল মুযানী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, "c2">“তোমরা মাগরেবের পূর্বে (দু’ রাকআত) নামায পড়।” অতঃপর বললেন, "c2">“যার ইচ্ছা হবে মাগরিবের পূর্বে দু’রাকাত সালাত পড়বে”। মানুষ এটাকে সুন্নত হিসেবে গ্রহণ করতে পারে আশঙ্কায়”।
সহীহ - এটি বুখারী বর্ণনা করেছেন।
হাদীসটিতে মাগরিবের সালাতের পূর্বে দুই রাকা‘আত সালাত আদায়ের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে। এটি হলো মাগরিবের আযানের পর যে ব্যক্তি নফল হিসেবে আদায় করতে চায় তার জন্য।
শ্রেণিবিন্যাসসমূহ
আরো
- হাদীস: আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে দু’ রাকআত যোহরের (ফরযের) আগে, দু’ রাকআত তার পরে এবং দু’ রাকআত জুমআর পরে, দু’ রাকআত মাগরেব বাদ, আর দু’ রাকআত নামায এশার (ফরযের) পরে পড়েছি।
- হাদীস: নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের প্রথমভাগে ঘুমাতেন এবং রাতের শেষভাগে উঠে (তাহাজ্জুদের) সালাত আদায় করতেন।
- হাদীস: দৈহিক ব্যথা বা অন্য কোন অসুবিধার কারণে যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রাতের সালাত ছুটে যেত, তাহলে তিনি দিনের বেলায় ১২ রাকাত সালাত পড়তেন।
- হাদীস: রাত ও দিনের সালাত দুই রাকা‘আত দুই রাকা‘আত করে।
- হাদীস: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের বেলা তের রাক‘আত সলাত আদায় করতেন, যার ভিতর আছে বিতির এবং ফজরের দু’ রাক‘আত (সুন্নাত)।
- হাদীস: হে লোকেরা! তোমরা তোমাদের ঘরে সলাত আদায় কর। কেননা, ব্যক্তির উত্তম সালাত হচ্ছে তার ঘরের সালাত তবে ফরয সালাত ব্যতীত।
- হাদীস: “যখন তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করে, সে যেন বসার আগে দু’রাকাত সালাত আদায় করে”।