হাদীস: তোমাদের জন্য দু’প্রকারের মৃতজীব ও দু’ধরনের রক্ত হালাল করা হয়েছে। মৃতজীব দু’টি হলো মাছ ও টিড্ডি। আর দু’প্রকারের রক্ত হলো কলিজা ও প্লীহা।
عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : «أُحِلَّتْ لكم مَيْتَتَانِ وَدَمَانِ، فأما الميتتان: فَالْجَرَادُ والْحُوتُ، وأما الدَّمَانِ: فالكبد والطحال».
[صحيح] - [رواه ابن ماجه وأحمد]
المزيــد ...
আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, "c2">“তোমাদের জন্য দু’প্রকারের মৃতজীব ও দু’ধরনের রক্ত হালাল করা হয়েছে। মৃতজীব দু’টি হলো মাছ ও টিড্ডি। আর দু’প্রকারের রক্ত হলো কলিজা ও প্লীহা।”
সহীহ - এটি ইবন মাজাহ বর্ণনা করেছেন।
ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা কিছু জিনিস ভক্ষণ করা বৈধ হওয়া সম্পর্কে ইসলামী শরী‘আতের ফিকহী হুকুম আমাদেরকে বর্ণনা করেছেন। তন্মধ্যে একটি হলো, মৃত টিড্ডি ও মাছ। আর দ্বিতীয় প্রকার হলো, দু’ধরণের রক্ত। তা হলো কলিজা ও প্লীহা। এ দু’ধরণের জিনিসকে মৃতপ্রাণী ও রক্ত খাওয়া হারামের ব্যাপক হুকুম থেকে পৃথক রাখা হয়েছে। দেখুন, ফাতহু যিল জালালি ওয়াল ইকরাম বিশারহি বুলূগিল মারাম (১/১০৩)।
শ্রেণিবিন্যাসসমূহ
আরো
- হাদীস: হালাল স্পষ্ট এবং হারামও স্পষ্ট। আর এ দু’য়ের মাঝে রয়েছে বহু সন্দেহজনক বিষয়- যা অনেকেই জানে না। যে ব্যক্তি সেই সন্দেহজনক বিষয়সমূহ থেকে বেঁচে থাকবে, সে তার দীন ও মর্যাদা রক্ষা করতে পারবে। আর সে সন্দেহ যুক্ত বস্তুতে পতিত হলো সে হারামেই পতিত হলো।
- হাদীস: “আল্লাহ তা‘আলা তাঁর দেওয়া রুখসত (শরয়ী বিধানের ছাড়) গ্রহণ পছন্দ করেন, যেভাবে তিনি তাঁর আযীমাত (শরয়ী বিধানের বাধ্যবাধকতা) পালনকে পছন্দ করেন।”
- হাদীস: আমরা রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাললাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে একটি ঘোড়া নহর করলাম এবং সেটি খেলাম।
- হাদীস: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গৃহপালিত গাধার গোস্ত খেতে নিষেধ করেছেন এবং ঘোড়ার গোস্ত খাওয়ার অনুমতি প্রদান করেছেন।
- হাদীস: তা তো রিযিক, তা আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের জন্য বের করেছেন, আমাদেরকে খাওয়ানোর মতো তোমাদের কাছে তার কিছু মাংস আছে কি?” আমরা তাঁর নিকট কিছু মাংস পাঠালাম, সুতরাং তিনি তা ভক্ষণ করলেন।
- হাদীস: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম টিকটিকি মারতে আদেশ দিয়েছেন এবং বলেছেন যে, “এটি ইবরাহীমের অগ্নিকুণ্ডে ফুঁ দিয়েছিল।
- হাদীস: যে ব্যক্তি প্রথম আঘাতেই টিকটিকি হত্যা করে, তার জন্য একশত নেকী, দ্বিতীয় আঘাতে তার চাইতে কম (নেকী) এবং তৃতীয় আঘাতে তার চাইতে কম (নেকী) হয়।