«أَنَا زَعِيمٌ بِبَيْتٍ فِي رَبَضِ الْجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ الْمِرَاءَ وَإِنْ كَانَ مُحِقًّا، وَبِبَيْتٍ فِي وَسَطِ الْجَنَّةِ لِمَنْ تَرَكَ الْكَذِبَ وَإِنْ كَانَ مَازِحًا، وَبِبَيْتٍ فِي أَعْلَى الْجَنَّةِ لِمَنْ حَسَّنَ خُلُقَهُ».
[حسن] - [رواه أبو داود] - [سنن أبي داود: 4800]
المزيــد ...
আবূ উমামাহ আল বাহেলী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “আমি সে ব্যক্তির জন্য জান্নাতের নিকটবর্তী স্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার হবো, যিনি হকের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা সত্বেও ঝগড়া পরিহার করে। আর সে ব্যক্তির জন্য জান্নাতের মধ্য তথা শ্রেষ্ঠস্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার হবো যিনি হাসি-তামাসার মধ্যেও মিথ্যা বলে না। আর সে ব্যক্তির জন্য জান্নাতের উচ্চতম স্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার হবো যিনি তার ব্যবহার সুন্দর করবেন।”
[হাসান] - [এটি আবূ দাঊদ বর্ণনা করেছেন।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, তিনি সে ব্যক্তির জন্য জান্নাতের নিকটবর্তী স্থানে তার বাইরে একটি ঘরের যিম্মাদার, যে হকের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকা সত্বেও ঝগড়া পরিহার করে। কেননা তা সময় অপচয় করা ও হিংসা-বিদ্বেষের কারণ। এমনিভাবে যে ব্যক্তি হাসি-তামাসার মধ্যেও মিথ্যা বলে না, আমি তার জন্য জান্নাতের মধ্যস্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার। আর যে ব্যক্তি সদ্ব্যবহার করে তার জন্য আমি জান্নাতের উচ্চতম স্থানে একটি ঘরের যিম্মাদার।
حرمة الكذب ولو كان مزاحاً إلا ما استثني، وهو قوله -صلى الله عليه وسلم-: «ليس الكذاب الذي يصلح بين الناس، ويقول خيرًا وينمي خيرًا» قال ابن شهاب: ولم أسمع يرخص في شيء مما يقول الناس كذب إلا في ثلاث: الحرب، والإصلاح بين الناس، وحديث الرجل امرأته وحديث المرأة زوجها. رواه مسلم.نع حيي كورفز