«خِيَارُ أَئِمَّتِكُمُ الَّذِينَ تُحِبُّونَهُمْ وَيُحِبُّونَكُمْ، وَتُصَلُّونَ عَلَيْهِمْ وَيُصَلُّونَ عَلَيْكُمْ، وَشِرَارُ أَئِمَّتِكُمُ الَّذِينَ تُبْغِضُونَهُمْ وَيُبْغِضُونَكُمْ، وَتَلْعَنُونَهُمْ وَيَلْعَنُونَكُمْ»، قَالُوا: قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللهِ، أَفَلَا نُنَابِذُهُمْ عِنْدَ ذَلِكَ؟ قَالَ: «لَا، مَا أَقَامُوا فِيكُمُ الصَّلَاةَ، لَا، مَا أَقَامُوا فِيكُمُ الصَّلَاةَ، أَلَا مَنْ وَلِيَ عَلَيْهِ وَالٍ فَرَآهُ يَأْتِي شَيْئًا مِنْ مَعْصِيَةِ اللهِ فَلْيَكْرَهْ مَا يَأْتِي مِنْ مَعْصِيَةِ اللهِ، وَلَا يَنْزِعَنَّ يَدًا مِنْ طَاعَةٍ».
[صحيح] - [رواه مسلم] - [صحيح مسلم: 1855]
المزيــد ...
আওফ ইবন মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণিত, “তোমাদের সর্বোৎকৃষ্ট শাসকবৃন্দ তারা, যাদেরকে তোমরা ভালোবাস এবং তারাও তোমাদেরকে ভালোবাসে, তোমরা তাদের জন্য দো‘আ কর এবং তারাও তোমাদের জন্য দো‘আ করে। আর তোমাদের নিকৃষ্টতম শাসকবৃন্দ তারা, যাদেরকে তোমরা ঘৃণা কর এবং তারাও তোমাদেরকে ঘৃণা করে, তোমরা তাদেরকে অভিশাপ প্রদান কর, তারাও তোমাদেরকে অভিশাপ প্রদান করে”। (বর্ণনাকারী) বলেন, আমরা বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করব না?’ তিনি বললেন, “না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তোমাদের মধ্যে সালাত প্রতিষ্ঠা করবে। না, যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তোমাদের মধ্যে সালাত প্রতিষ্ঠা করবে।”
[সহীহ] - [এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।]
এ হাদীসটি প্রমাণ করে মুসলিম শাসকদের কতক আছে ভালো আবার কতক আছে খারাপ ও কম দীনদারী সম্পন্ন। তা সত্বেও যতক্ষণ তারা ইসলামী বিধি-বিধান কায়েম করার ওপর অটল থাকবে, তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সালাত, ততক্ষণ তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা যাবে না।