«إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ العُطَاسَ وَيَكْرَهُ التَّثَاؤُبَ، فَإِذَا عَطَسَ أَحَدُكُمْ وَحَمِدَ اللَّهَ، كَانَ حَقًّا عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ سَمِعَهُ أَنْ يَقُولَ لَهُ: يَرْحَمُكَ اللَّهُ، وَأَمَّا التَّثَاؤُبُ: فَإِنَّمَا هُوَ مِنَ الشَّيْطَانِ، فَإِذَا تَثَاءَبَ أَحَدُكُمْ فَلْيَرُدَّهُ مَا اسْتَطَاعَ، فَإِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا تَثَاءَبَ ضَحِكَ مِنْهُ الشَّيْطَانُ».
زَادَ التِّرْمِذِيُّ: «فِي الصَّلَاةِ».
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح البخاري: 6226]
المزيــد ...
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফ‘ হিসেবে বর্ণিত: সালাতে হাই তোলা শয়তানের পক্ষ থেকে। অতএব কেউ যখন হাই তুলে তখন সে যেন যথাসাধ্য তা রোধ করে।
[সহীহ] - [এটি তিরমিযী বর্ণনা করেছেন।]
সালাতে হাই তোলা শয়তানের পক্ষ থেকে। কারণ, তা শরীর ভারী হওয়া, ঢিলে ঢালা ও মোটা হওয়া এবং ঘুম ও অলসতার প্রতি ঝুঁকে যাওয়ার কারণে হয়। শয়তানই মানবাত্মাকে প্রবৃত্তির চাহিদা দান করা এবং খানা-পিনায় অস্বাভাবিকতা অবলম্বনের প্রতি আহ্বানকারী। অতএব যখন কোন মুসল্লী হাই তুলা আরম্ভ করে অথবা হাই তুলার ইচ্ছা করে, সে যথা সম্ভব দাঁতগুলো এবং দুই ঠোটকে বন্ধ রেখে তা হযম করার মাধ্যমে প্রতিহত করবে এবং তাকে আঁটকে রাখবে. যাতে শয়তান তার উদ্দেশ্য—তার আকৃতিকে বিকৃত করা, তার মুখে প্রবেশ করা, তাকে নিয়ে হাঁসি ঠাট্টা করা ইত্যাদে সফল হতে না পারে। তারপরও যদি প্রতিহত করতে না পারে তবে সে তার হাত মুখে দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখবে।