হাদীস: যাকারিয়্যা আলাইহিস সালাম ছিলেন একজন কাঠমিস্ত্রি
عن أبي هريرة رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «كان زكريا -عليه السلام- نجَّارا».
[صحيح] - [رواه مسلم]
المزيــد ...
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফূ‘ সনদে বর্ণিত, "c2">“যাকারিয়্যা আলাইহিস সালাম ছিলেন একজন কাঠমিস্ত্রি।”
সহীহ - এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।
এ হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের জানিয়ে দেন যে, যাকারিয়্যা আলাইহিস সালাম যে কর্মের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতো তা ছিল, কাঠমিস্ত্রির কাজ।
শ্রেণিবিন্যাসসমূহ
আরো
- হাদীস: একদা আমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খিদমতে ছিলাম। এমন সময় একজন লোক আমাদের কাছে এসে হাযির হলেন। তাঁর পরিধানের কাপড় ছিল সা’দা ধবধবে, মাথার কেশ ছিল কাল কুচকুচে। তাঁর মধ্যে সফরের কোনো চিহ্ন ছিল না। আমরা কেউ তাঁকে চিনি না।
- হাদীস: হে আমার বান্দারা! আমি অত্যাচারকে আমার নিজের ওপর হারাম করেছি এবং তোমাদের মাঝেও তা হারাম করেছি। সুতরাং তোমরাও একে অপরের প্রতি অত্যাচার করো না। হে আমার বান্দারা! তোমরা সকলেই পথভ্রষ্ট; কিন্তু সে নয় যাকে আমি সঠিক পথ দেখিয়েছি। অতএব, তোমরা আমার নিকট সঠিক পথ চাও আমি তোমাদেরকে সঠিক পথ দেখাব।
- হাদীস: নিশ্চয় আল্লাহ তা‘আলা অত্যাচারীকে অবকাশ দেন। অতঃপর যখন তিনি তাকে পাকড়াও করেন, তখন তাকে ছাড়েন না।
- হাদীস: যতদিন সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছে জুমার দিন। তাতেই আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে, তাতেই তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয়েছে এবং তাতেই তাকে সেখান থেকে বের করা হয়েছে।
- হাদীস: আমি যে ব্যাপারে তোমাদেরকে (বর্ণনা না দিয়ে) ছেড়ে দিয়েছি, সে ব্যাপারে তোমরা আমাকে ছেড়ে দাও (অর্থাৎ সে ব্যাপারে আমাকে প্রশ্ন করো না)। কারণ, তোমাদের পূর্ববর্তীরা তাদের অধিক প্রশ্ন করার এবং তাদের নবীদের সঙ্গে মতভেদ করার ফলে ধ্বংস হয়ে গেছে। সুতরাং আমি যখন তোমাদেরকে কোনো জিনিস থেকে নিষেধ করব, তখন তোমরা তা থেকে দূরে থাক। আর যখন আমি তোমাদেরকে কোনো কাজের আদেশ দেব, তখন তোমরা তা সাধ্যমত পালন কর।
- হাদীস: তাহলে তোমরা কি আমাকে আরবের বংশাবলী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছ? (তবে শোন!) তাদের মধ্যে যারা জাহেলী যুগে ভালো, তারা ইসলামেও ভালো; যদি দ্বীনী জ্ঞান শিখে।
- হাদীস: আল্লাহ আদাম আলাইহিস সালামকে সৃষ্টি করে বললেন: তুমি যাও। বসে থাকা ফিরিশতাদের ঐ দলটিকে সালাম দাও এবং তারা সালামের কী জবাব দেয় তা মনোযোগ সহকারে শোন? কারণ এটাই তোমার ও তোমার বংশধরের সম্ভাষণ। তাই তিনি বললেন: ‘আস্সালামু আলাইকুম’। তারা জবাবে বললেন: ‘আস্সালামু আলাইকা ওয়া রাহমাতুল্লাহ। তারা তাঁর জবাবে ‘ওয়া রাহমাতুল্লাহ’ বাক্যটি বাড়িয়ে বললেন।