أَنَّ الشَّمْسَ خَسَفَتْ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَبَعَثَ مُنَادِيًا: «الصَّلَاةُ جَامِعَةٌ»، فَاجْتَمَعُوا، وَتَقَدَّمَ فَكَبَّرَ، وَصَلَّى أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ فِي رَكْعَتَيْنِ وَأَرْبَعَ سَجَدَاتٍ.
[صحيح] - [متفق عليه] - [صحيح مسلم: 901]
المزيــد ...
আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে সূর্য্য গ্রহণ হলো। তখন তিনি একজন আহ্বানকারীকে আহ্বান করতে প্রেরণ করলেন: সালাতের জন্যে উপস্থিত হোন। তারা একত্র হলো এবং তিনি সামনে অগ্রসর হলেন। তিনি তাকবীর বললেন, দুই রাকা‘আতে চারটি রুকু‘ ও চারটি সেজদা আদায় করলেন"।
[সহীহ] - [মুত্তাফাকুন ‘আলাইহি (বুখারী ও মুসলিম)।]
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে সূর্য্য গ্রহণ হলো। তখন তিনি একজন আহ্বানকারীকে বিভিন্ন রাস্তা ও বাজারসমূহে প্রেরণ করলেন যিনি মানুষকে আহ্বান করে বলবেন, সালাতের জন্যে উপস্থিত হোন, যাতে তারা সালাত আদায় করে এবং আল্লাহর নিকট তাদের গুনাহ মাপ, তাদের প্রতি দয়া করা এবং প্রকাশ্য ও গোপনীয় নি‘আমতসমূহ যেন তাদের জন্য স্থায়ী তার জন্য দো‘আ করেন। তারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মসজিদে একত্র হলো এবং তিনি তার স্বীয় ইমামতির স্থানে অগ্রসর হলেন, যেখানে তাদের নিয়ে সালাত আদায় করেন। তারপর অলৌকিক নির্দশনের কারণে তাদের নিয়ে তিনি এমন সালাত আদায় করলেন যার কোন দৃষ্টান্ত সাধারণত মানুষের কাছে ছিল না। সালাতটি ছিল ইকামত ছাড়া। তিনি তাকবীর বললেন, দুই সেজদায় দুই রুকূ করলেন এবং আবারও দুই সেজদায় দুই রুকূ করলেন। অর্থাৎ প্রত্যেক রাকা‘আতে দুই রুকূ ও দুই সেজদাহ করলেন।